নিজস্ব প্রতিনিধি:
মার্কেটগুলো নিয়মনীতি না মানার কারণে ও পণ্য মজুদ করার কারণে আগুন নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন হয়ে যায়। তাই ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ আরো বেড়ে যাচ্ছে। রোববার (১৬ এপ্রিল) দুপুরে রাজধানী ঢাকার গুরুত্বপূর্ণ মার্কেট-শপিংমলে অগ্নঝুঁকি নিরসন ও অগ্নিনিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ বিষয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের পরিচালক অপারেশন লে. কর্নেল মো. তাজুল ইসলাম চৌধুরী।
তিনি বলেন, বিল্ডিং কোড না মেনে ভবন ভাঙা হয়। মর্কেটের খালি স্থানে দোকান করা হয়, মালামাল রাখা হয়। নিয়মের কোনো তোয়াক্কা করা হয় না। মালিক ও ভবন কর্তৃপক্ষ কারো কথা শুনে না বলেই আগুন লাগলে তা নেভাতে কষ্ট হয়ে যায়।এই কর্মকর্তা বলেন,আমরা মার্কেটগুলোতে যাই, পরিদর্শন করে আমরা চিঠিও দেই। স্বাক্ষর নিয়ে আসি। রাজধানীর কোনকোন মার্কেট ঝুঁকিতে আছে তা আমরা লিষ্ট করে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে চিঠি দিয়ে জানিয়ে দেই।
তিনি বলেন, রাজধানীর ৫৮ টি মার্কিট বাসাবাড়ি ঝুঁকিপূর্ণ। এর মধ্যে ৯টি মার্কেট অতি ঝুঁকিপূর্ণ। মাঝারি ঝুঁকিপূর্ণ ১৪টি ও ঝুঁকিতে আছে ২টি। ২০১৮ সালের তথ্য অনুযায়ী প্রায় ১৫১১টি ভবন ঝুঁকিপূর্ণ এর মধ্যে মার্কেট, হোটেল, রেস্তুর রয়েছে। নতুন তালিকা হল নগদ করা হয়নি।